আসসালামু আলাইকুম।
আমার এইবারের tune hacking news নিয়ে...................
এবার হ্যাকাররা ফাঁদ পেতেছে ইউটিউবে। সমপ্রতি ব্যাপারটা গুগলের দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব এ সমস্যার নিস্পত্তি করার জন্য ইউটিউবকে নির্দেশ দিয়েছে গুগল কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, ইউটিউব গুগলের মালিকানাধীন। ধরা যাক, ইউটিউবের একটা ভিডিওকে টার্গেট করল কোন হ্যাকার।
এবার ভিডিওটির কমেন্ট সেকশনে একটি কোড বসিয়ে দিল, যা ভিডিও ক্লিপট দেখার সময় সয়ংক্রিওভাবে সক্রিয় হবে। ক্ষেত্রবিশেষে একটা পপ-আপ স্ক্রিন চলে আসে, যেখানে রিপোর্ট আকারে লেখা থাকে যে, প্রাইভেট কার দুর্ঘটনায় প্রখ্যাত কানাডিয়ান সংগীত শিল্পী মারা গেছেন। আবার কখনও পপ-আপ স্ক্রিনের মাধ্যমে ইউটিউব ব্যবহারকারীদের পর্নো সাইটগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়।
কোন ওয়েব পেইজে কোড বসানেরা এ কাজে সাহায্য করে ক্রসসাইড স্ক্রিপটিং (এক্স এস এস)। আর ইউটিউবের ক্ষেত্রে হ্যাকাররা ব্যবহার করছে জাভা-স্ক্রিপ্ট ও এইচটিএমএল, যা ওয়েব পেইজগুলোতে ব্যবহার করা হয়। ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোডি তেমন ক্ষতিকর না হলেও প্রায়ই এটি বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।
অনেক সময় আবার ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক করার কাজেও সাইবার অপরাধীরা এ ধরনের কোড ব্যবহার করে। গুগল কর্তৃপক্ষ মনে করছে, ওয়েব প্রোগ্রামারদের কোডের ব্যাপারে আরও সতর্ক হওয়া উচিত।
ভবিষ্যতে এ ধরণের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে সেগুলোতে একে একে হিসাব করে পর্যবেক্ষণ করছে গুগল। প্রথম যেবার এক্স এস এস ঝুঁকি ধরা পড়ে, তখন গুজব ছড়িয়েছিল যে, ইউটিউব ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে।
যা হোক, খুব দ্রুত ব্যাপারটার একটা দীর্ঘস্থায়ী সমাধান করা হবে বলে আশাবাদী ইউটিউব।
আমার এইবারের tune hacking news নিয়ে...................
এবার হ্যাকাররা ফাঁদ পেতেছে ইউটিউবে। সমপ্রতি ব্যাপারটা গুগলের দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব এ সমস্যার নিস্পত্তি করার জন্য ইউটিউবকে নির্দেশ দিয়েছে গুগল কর্তৃপক্ষ। উল্লেখ্য, ইউটিউব গুগলের মালিকানাধীন। ধরা যাক, ইউটিউবের একটা ভিডিওকে টার্গেট করল কোন হ্যাকার।
এবার ভিডিওটির কমেন্ট সেকশনে একটি কোড বসিয়ে দিল, যা ভিডিও ক্লিপট দেখার সময় সয়ংক্রিওভাবে সক্রিয় হবে। ক্ষেত্রবিশেষে একটা পপ-আপ স্ক্রিন চলে আসে, যেখানে রিপোর্ট আকারে লেখা থাকে যে, প্রাইভেট কার দুর্ঘটনায় প্রখ্যাত কানাডিয়ান সংগীত শিল্পী মারা গেছেন। আবার কখনও পপ-আপ স্ক্রিনের মাধ্যমে ইউটিউব ব্যবহারকারীদের পর্নো সাইটগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়।
কোন ওয়েব পেইজে কোড বসানেরা এ কাজে সাহায্য করে ক্রসসাইড স্ক্রিপটিং (এক্স এস এস)। আর ইউটিউবের ক্ষেত্রে হ্যাকাররা ব্যবহার করছে জাভা-স্ক্রিপ্ট ও এইচটিএমএল, যা ওয়েব পেইজগুলোতে ব্যবহার করা হয়। ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোডি তেমন ক্ষতিকর না হলেও প্রায়ই এটি বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।
অনেক সময় আবার ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক করার কাজেও সাইবার অপরাধীরা এ ধরনের কোড ব্যবহার করে। গুগল কর্তৃপক্ষ মনে করছে, ওয়েব প্রোগ্রামারদের কোডের ব্যাপারে আরও সতর্ক হওয়া উচিত।
ভবিষ্যতে এ ধরণের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে সেগুলোতে একে একে হিসাব করে পর্যবেক্ষণ করছে গুগল। প্রথম যেবার এক্স এস এস ঝুঁকি ধরা পড়ে, তখন গুজব ছড়িয়েছিল যে, ইউটিউব ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে।
যা হোক, খুব দ্রুত ব্যাপারটার একটা দীর্ঘস্থায়ী সমাধান করা হবে বলে আশাবাদী ইউটিউব।
0 comments:
Post a Comment